ঘোড়া Equidae শ্রেণীকরণ সূত্র পরিবারের অন্তর্গত একটি অদ্ভুতদর্শন বক্রপদ খুড়ত্তয়ালা স্তন্যপায়ী প্রাণী। ঘোড়া বিগত ৪৫ থেকে ৫৫ লক্ষ বছর ধরে Hyracotherium ছোট বহু বক্রপদ জীব থেকে অভিব্যক্ত বর্তমানের বৃহৎ একক বক্রপদ প্রাণী। ৪০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ মানুষ,ঘোড়াকে ঘরে পোষা শুরু করে,এবং তাদের পোষ মানান ৩০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে বহুলভাবে শুরু হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। ঘোড়ার উপজাতির মধ্যে ক্যাবালাসকে পোষ মানান হয়,যদিও এদের কিছু পোষ্য দল বুনো ঘোড়ার মত খোলা জায়গায় বা জঙ্গলে বাস করে। ঘোড়া বা ঘোটক দ্রুতগামী চতুষ্পদ জন্তু যার পিঠে চড়া যায়। দ্রুতগামী বলে এর নাম তুরগ, তুরঙ্গম।
ঘোড়া প্রজাতির সাধারণভাবে মেজাজের উপর ভিত্তি করে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়:গতি এবং সহনশীলতা দিয়ে সজীব "উষ্ণ রক্ত";"ঠান্ডা রক্ত",যেমন ড্রাফট ঘোড়ারা ও কিছু হিসেবে টাট্টুগুলি,যারা একটু ধীর গতির, কিন্তু ভারী কাজের জন্য উপযুক্ত;এবং "মাঝারি মেজাজ",যা প্রায়শই প্রথম দুটি প্রকারের মিশ্রন, সঙ্কর ঘোড়া।
ঘোড়ার অভিব্যক্তিতে বসবাসের পরিবেশ পরিবর্তনের জন্য ঘোড়ার ক্রমিক বিবর্তন হয়।প্রথমে বনজ অবস্থায় তাদের আকার ছোটো ও আঙুলযুক্ত ক্ষুদ্র পা থাকলেও পরে তৃণভূমি সৃষ্টি হলে তারা বড়ো ও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। তাদের পায়ের তৃতীয় আঙুলটি ক্ষুর হিসাবে দ্রুত দোড়ে সহায়তা করে। ঘোড়ার বিবর্তনের ক্রমপর্যায়ে উদ্ভূত বিভিন্ন ঘোড়া ও তাদের পরিবর্তনের বিষয় আলোচনা করলে বিবর্তন সম্পর্কে ধারণা করা যায়। নীচে বিভিন্ন সময়ে প্রাপ্ত ঘোড়ার জীবাশ্মের গঠনগত বৈশিষ্ট্য আলোচিত হল।
ঘোড়া প্রজাতির সাধারণভাবে মেজাজের উপর ভিত্তি করে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়:গতি এবং সহনশীলতা দিয়ে সজীব "উষ্ণ রক্ত";"ঠান্ডা রক্ত",যেমন ড্রাফট ঘোড়ারা ও কিছু হিসেবে টাট্টুগুলি,যারা একটু ধীর গতির, কিন্তু ভারী কাজের জন্য উপযুক্ত;এবং "মাঝারি মেজাজ",যা প্রায়শই প্রথম দুটি প্রকারের মিশ্রন, সঙ্কর ঘোড়া।
ঘোড়ার অভিব্যক্তিতে বসবাসের পরিবেশ পরিবর্তনের জন্য ঘোড়ার ক্রমিক বিবর্তন হয়।প্রথমে বনজ অবস্থায় তাদের আকার ছোটো ও আঙুলযুক্ত ক্ষুদ্র পা থাকলেও পরে তৃণভূমি সৃষ্টি হলে তারা বড়ো ও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। তাদের পায়ের তৃতীয় আঙুলটি ক্ষুর হিসাবে দ্রুত দোড়ে সহায়তা করে। ঘোড়ার বিবর্তনের ক্রমপর্যায়ে উদ্ভূত বিভিন্ন ঘোড়া ও তাদের পরিবর্তনের বিষয় আলোচনা করলে বিবর্তন সম্পর্কে ধারণা করা যায়। নীচে বিভিন্ন সময়ে প্রাপ্ত ঘোড়ার জীবাশ্মের গঠনগত বৈশিষ্ট্য আলোচিত হল।
No comments:
Post a Comment