Thursday, 17 November 2016

পুঁই শাক

রঙ ভেদে দু’ধরনের পুইশাক দেখা যায়। লাল ও সবুজ।
পুঁই গাছের ডগা মাঝে মাঝে কেটে দিতে হয়। এতে শাকও খাওয়া হয় আবার গাছে নতুন ডগাও বেরোয়। একবার চারা লাগিয়ে ৮ থেকে ১০ বার পুঁইশাক সংগ্রহ করা যায়।
পুঁইশাক বেশ পুষ্টিকর ও সুস্বাদু। দেশজুড়ে পুঁইশাকের রয়েছে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা। সহজলভ্য বলে এই শাক কম-বেশি সবার কাছেই প্রিয়। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এর রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ।
বর্জ্য পদার্থের মাধ্যমে শরীরের রোগজীবাণু দেহের বাইরে যায়। কোনো কারণে সঠিকভাবে নিষ্কাশন হতে না পারলে বদহজম, গ্যাস, অ্যাসিডিটিসহ নানা সমস্যা তৈরি হয়। এ সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পুঁইশাক অন্যতম।
পুঁইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, দেহের বর্জ্য সুষ্ঠুভাবে বাইরে যেতে সাহায্য করে। এ শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন `এ` এবং `সি`, যা ত্বকের রোগজীবাণু দূর করে, বৃদ্ধি ও বর্ধনে সাহায্য করে, চোখের পুষ্টি জোগানো ও চুলকে মজবুত রাখে।

No comments:

Post a Comment