চিচিংগা
চিচিংগা একটি গ্রীষ্মকালীন উপাদেয় সবজি। চিচিংগাইয় প্রচুর পরিমান ক্যারোটিন ও ক্যালসিয়াম রয়েছে। চিচিংগা কৈডা নামেও পরিচিত। এটি বাংলাদেশের প্রায় সকল অঞ্চলেই চাষ করা হয়
এটা হালকা সবুজ ও গাঢ় সবুজ (সাদা ডোরা কাটা) উভয় ধরনের হয়ে থাকে।
প্রায় সব ধরনের মাটিতেই ঝিংগা জন্মে। তবে বেলে দো-আঁশ ও দো-আঁশ মাটিতে এর চাষ ভাল হয়।
প্রতি শতকে ১০ গ্রাম, একরপ্রতি ১ কেজি, হেক্টরপ্রতি ২.৫ কেজি হারে বীজ বপন করতে হয়।
দু’ মিটার দূরে দূরে ৭৫ সেঃ মিঃ বা ২.৫০ ফুট চওড়া ও ৬০ সেঃ মিঃ বা ২ ফুট গভীর গর্ত তৈরি করতে হবে।
গাছে বাউনি দিতে হয় ও মাচা তৈরি করতে হয়। বর্ষার পানি নিকাশের ব্যবস্থা করতে হয়।
শুকনা মৌসুমে মাঝে মাঝে পানি দিতে হবে এবং গাছের গোড়ায় পানি জমে গেলে তা নিকাশের ব্যবস্থা করতে হবে।
দু’মাস পর থেকে ফল পাওয়া যায়। চিচিংগা কচি অবস্থায় তুলতে হয়।
চিচিংগা একটি গ্রীষ্মকালীন উপাদেয় সবজি। চিচিংগাইয় প্রচুর পরিমান ক্যারোটিন ও ক্যালসিয়াম রয়েছে। চিচিংগা কৈডা নামেও পরিচিত। এটি বাংলাদেশের প্রায় সকল অঞ্চলেই চাষ করা হয়
এটা হালকা সবুজ ও গাঢ় সবুজ (সাদা ডোরা কাটা) উভয় ধরনের হয়ে থাকে।
প্রায় সব ধরনের মাটিতেই ঝিংগা জন্মে। তবে বেলে দো-আঁশ ও দো-আঁশ মাটিতে এর চাষ ভাল হয়।
প্রতি শতকে ১০ গ্রাম, একরপ্রতি ১ কেজি, হেক্টরপ্রতি ২.৫ কেজি হারে বীজ বপন করতে হয়।
দু’ মিটার দূরে দূরে ৭৫ সেঃ মিঃ বা ২.৫০ ফুট চওড়া ও ৬০ সেঃ মিঃ বা ২ ফুট গভীর গর্ত তৈরি করতে হবে।
গাছে বাউনি দিতে হয় ও মাচা তৈরি করতে হয়। বর্ষার পানি নিকাশের ব্যবস্থা করতে হয়।
শুকনা মৌসুমে মাঝে মাঝে পানি দিতে হবে এবং গাছের গোড়ায় পানি জমে গেলে তা নিকাশের ব্যবস্থা করতে হবে।
দু’মাস পর থেকে ফল পাওয়া যায়। চিচিংগা কচি অবস্থায় তুলতে হয়।
No comments:
Post a Comment